Title:ট্রেন উল্টো পথে প্রায় ২৬ কিলোমিটার
Author:shohag
Tags:
রাজবাড়ী থেকে ফরিদপুরগামী 'ফরিদপুর এক্সপ্রেস' এর চালক ট্রেনটি চালু করে ব্যাক গিয়ার দিয়ে সহকারী চালকসহ পালিয়ে গেছেন। এতে ট্রেনটি উল্টো পথে প্রায় ২৬ কিলোমিটার যাওয়ার পর ট্রেনের টিকিট পরীক্ষক (টিটিই)
কৌশলে সেটি থামাতে সক্ষম হন। আজ রোববার সকালে এ ঘটনা ঘটে। ফরিদপুর এক্সপ্রেস ট্রেনটিকে থামান টিটি আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, ট্রেনটি রাজবাড়ী স্টেশন থেকে সকাল আটটা ১০ মিনিটে ছাড়ার কথা। কিন্তু সেটি সকাল আটটা চার মিনিটে ফরিদপুরের দিকে না চলে উল্টো পথে অর্থাৎ কুষ্টিয়ার দিকে যাচ্ছিল। এ সময় ট্রেনে বেশ কিছু যাত্রী ছিলেন। আনোয়ার বলেন, উল্টো পথে চলায় প্রথমে তিনি ভেবেছেন, হয়তো পানি নিতে বা লাইনের পয়েন্ট ঠিক করতে সেটি পেছনের দিকে চলছে। কিন্তু পয়েন্ট ঠিক করার সীমানা পার হয়েও উল্টো দিকে চলতে থাকায় যাত্রীরা হইচই শুরু করেন। এর পর তিনি ট্রেনটিকে থামাতে সংকেত দেন। কিন্তু ট্রেনটি না থামায় তিনি শেকল টেনে ধরেন। এর পরও ট্রেনটি না থেমে উল্টো দিকে চলছিল। তাই তিনি ট্রেনটিকে থামাতে কী-বক্স খুলে ভ্যাকম বক্স থেকে বাতাস ছেড়ে দেন। টিটি বলেন, তিনটি বগির ভ্যাকম বক্স খুলে বায়ুশূন্য করার পর বগিগুলো ভারী হয়ে যায়। তখন ইঞ্জিন সেগুলোকে আর টানতে না পারায় প্রায় ২৬ কিলোমিটার দূরে পাংশা উপজেলার বাবুপাড়া সেতুর কাছে সেটি থেমে যায়। কিন্তু ট্রেনের ইঞ্জিনটি তখনো সচল ছিল। এরপর ৯টা ৪ মিনিটে তিনি ইঞ্জিনটি বন্ধ করেন।

Author:shohag
Tags:
রাজবাড়ী থেকে ফরিদপুরগামী 'ফরিদপুর এক্সপ্রেস' এর চালক ট্রেনটি চালু করে ব্যাক গিয়ার দিয়ে সহকারী চালকসহ পালিয়ে গেছেন। এতে ট্রেনটি উল্টো পথে প্রায় ২৬ কিলোমিটার যাওয়ার পর ট্রেনের টিকিট পরীক্ষক (টিটিই)
কৌশলে সেটি থামাতে সক্ষম হন। আজ রোববার সকালে এ ঘটনা ঘটে। ফরিদপুর এক্সপ্রেস ট্রেনটিকে থামান টিটি আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, ট্রেনটি রাজবাড়ী স্টেশন থেকে সকাল আটটা ১০ মিনিটে ছাড়ার কথা। কিন্তু সেটি সকাল আটটা চার মিনিটে ফরিদপুরের দিকে না চলে উল্টো পথে অর্থাৎ কুষ্টিয়ার দিকে যাচ্ছিল। এ সময় ট্রেনে বেশ কিছু যাত্রী ছিলেন। আনোয়ার বলেন, উল্টো পথে চলায় প্রথমে তিনি ভেবেছেন, হয়তো পানি নিতে বা লাইনের পয়েন্ট ঠিক করতে সেটি পেছনের দিকে চলছে। কিন্তু পয়েন্ট ঠিক করার সীমানা পার হয়েও উল্টো দিকে চলতে থাকায় যাত্রীরা হইচই শুরু করেন। এর পর তিনি ট্রেনটিকে থামাতে সংকেত দেন। কিন্তু ট্রেনটি না থামায় তিনি শেকল টেনে ধরেন। এর পরও ট্রেনটি না থেমে উল্টো দিকে চলছিল। তাই তিনি ট্রেনটিকে থামাতে কী-বক্স খুলে ভ্যাকম বক্স থেকে বাতাস ছেড়ে দেন। টিটি বলেন, তিনটি বগির ভ্যাকম বক্স খুলে বায়ুশূন্য করার পর বগিগুলো ভারী হয়ে যায়। তখন ইঞ্জিন সেগুলোকে আর টানতে না পারায় প্রায় ২৬ কিলোমিটার দূরে পাংশা উপজেলার বাবুপাড়া সেতুর কাছে সেটি থেমে যায়। কিন্তু ট্রেনের ইঞ্জিনটি তখনো সচল ছিল। এরপর ৯টা ৪ মিনিটে তিনি ইঞ্জিনটি বন্ধ করেন।

0 comments:
Post a Comment